সিরিয়ায় জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেটের (আইএস) রাজধানী হিসেবে পরিচিত রাক্কা উচ্ছেদে যৌথ হামলার প্রস্তুতির কথা জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রোসেপ তাইয়েপ এরদোগান।
সম্প্রতি চীনে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে বৈঠকে তার এ বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে খবর দিয়েছে বিবিসি অনলাইন।
বৈঠকে ওবামা আইএসের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালানোর বিষয়ে তাকে বলেছেন বলে এরদোগান জানিয়েছেন।
উত্তরে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বলেছেন, রাকা থেকে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস উৎখাতে ওয়াশিংটন যে পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে, তাতে তুরস্কের 'কোনো সমস্যা নেই'।
এরদোগান বলেন, 'রাক্কা বিষয়ে ওবামা যৌথভাবে কিছু করতে চান। আমরা বলেছি, আমাদের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো সমস্যা হবে না।'
তিনি আরও বলেন, 'আমি বলেছি, আমাদের সৈন্যদের এক জায়গায় আসা এবং আলোচনা করা উচিত। তারপর যা দরকার তাই করা হবে।'
রাক্কায় অভিযান নিয়ে এরদোগানের এসব বক্তব্য তুরস্কের স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গত মাসে সিরিয়ার সীমান্তে ঢুকে অভিযান শুরু করে তুরস্ক। আইএসের পাশাপাশি কুর্দি বিদ্রোহীদেরও লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।
তুরস্ক সমর্থিত বিদ্রোহীরা সীমান্তবর্তী জারাব্লুজ শহর থেকে আইএসকে তাড়িয়ে দিয়েছে। তবে কুর্দি বাহিনীর অগ্রগতি নিয়ে উদ্বিগ্ন আংকারা তাদের বিরুদ্ধেও হামলা চালাচ্ছে। তাদের এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তুরস্কের উপপ্রধানমন্ত্রী নুরেতিন ক্যানিক্লি বলেছেন, সীমান্তবর্তী এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আসার পর সিরিয়ার আরও ভেতরে যেতে পারে তুর্কি বাহিনী।
অভিযান শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আইএস ও কুর্দি মিলিশিয়া যোদ্ধাদের ১১০ জনকে তুরস্কের সেনারা হত্যা করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে সিরিয়ার ভেতরে তুর্কি বাহিনীর অভিযানে রাশিয়া তাদের 'উদ্বেগ' প্রকাশ করে আসছে।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সমর্থনে দেশটিতে বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া।
ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখল করে আইএস রাক্কা শহরকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে।
এই শহরে এখনও আড়াই থেকে পাঁচ লাখ মানুষ বসবাস করছে বলে ধারণা। সেখানে সাধারণ মানুষের ওপর বর্বরতার অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
বৈঠকে ওবামা আইএসের বিরুদ্ধে যৌথ অভিযান চালানোর বিষয়ে তাকে বলেছেন বলে এরদোগান জানিয়েছেন।
উত্তরে তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্টকে বলেছেন, রাকা থেকে জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস উৎখাতে ওয়াশিংটন যে পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে, তাতে তুরস্কের 'কোনো সমস্যা নেই'।
এরদোগান বলেন, 'রাক্কা বিষয়ে ওবামা যৌথভাবে কিছু করতে চান। আমরা বলেছি, আমাদের দিক থেকে এ বিষয়ে কোনো সমস্যা হবে না।'
তিনি আরও বলেন, 'আমি বলেছি, আমাদের সৈন্যদের এক জায়গায় আসা এবং আলোচনা করা উচিত। তারপর যা দরকার তাই করা হবে।'
রাক্কায় অভিযান নিয়ে এরদোগানের এসব বক্তব্য তুরস্কের স্থানীয় সংবাদ মাধ্যমে এসেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কারও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
গত মাসে সিরিয়ার সীমান্তে ঢুকে অভিযান শুরু করে তুরস্ক। আইএসের পাশাপাশি কুর্দি বিদ্রোহীদেরও লক্ষ্যবস্তু করছে তারা।
তুরস্ক সমর্থিত বিদ্রোহীরা সীমান্তবর্তী জারাব্লুজ শহর থেকে আইএসকে তাড়িয়ে দিয়েছে। তবে কুর্দি বাহিনীর অগ্রগতি নিয়ে উদ্বিগ্ন আংকারা তাদের বিরুদ্ধেও হামলা চালাচ্ছে। তাদের এ অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
তুরস্কের উপপ্রধানমন্ত্রী নুরেতিন ক্যানিক্লি বলেছেন, সীমান্তবর্তী এলাকা নিজেদের নিয়ন্ত্রণে আসার পর সিরিয়ার আরও ভেতরে যেতে পারে তুর্কি বাহিনী।
অভিযান শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত আইএস ও কুর্দি মিলিশিয়া যোদ্ধাদের ১১০ জনকে তুরস্কের সেনারা হত্যা করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে সিরিয়ার ভেতরে তুর্কি বাহিনীর অভিযানে রাশিয়া তাদের 'উদ্বেগ' প্রকাশ করে আসছে।
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সমর্থনে দেশটিতে বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা চালাচ্ছে রাশিয়া।
ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ অঞ্চল দখল করে আইএস রাক্কা শহরকে তাদের রাজধানী ঘোষণা করে।
এই শহরে এখনও আড়াই থেকে পাঁচ লাখ মানুষ বসবাস করছে বলে ধারণা। সেখানে সাধারণ মানুষের ওপর বর্বরতার অনেক তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
No comments:
Post a Comment