বিশ্বসেরা প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে অ্যাপলের অবস্থান শীর্ষে। আর মাইক্রোসফট মূলত সফটওয়্যারের জন্য সবচেয়ে সুনামের অধিকারী। তবে মাইক্রোসফট সম্প্রতি একটি পণ্য বানিয়েছে, যা অ্যাপলকেও অবাক করে দিয়েছে। সম্প্রতি মাইক্রোসফট তাদের সারফেস ট্যাব বাজারে এনে সবাইকে অবাক করে দিয়েছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
মাইক্রোসফট সারফেস ট্যাবের পারফর্মেন্স মোটেই ভালো ছিল না। কিন্তু পরবর্তীতে সে দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠে প্রতিষ্ঠানটি। সারফেস প্রো থ্রি ব্যবহারকারীদের মন জয় করে নেয়। এরপর মাইক্রোসফট তাকে আরও উন্নত করে সারফেস প্রো ৪ বাজারে ছাড়ে।

ট্যাব এবং কিবোর্ডের অপূর্ব সমন্বয় এই টেক জায়ান্টের সারফেস ট্যাব। উইন্ডোজের চলে এটি। সারফেস প্রো ৪ তার পূর্বসুরী সারফেস প্রো ৩-এর চেয়ে বিভিন্ন দিক থেকে উন্নততর হয়েছে। পর্দা ১২.৩ ইঞ্চি, উন্নত স্টাইলাস, নতুন ইন্টেল প্রসেসর এবং দারুণ এক কিবোর্ড রয়েছে এতে। নতুন মডেলটির দাম শুরু হয়েছে ৮৯৯ ডলার থেকে। আর প্রো-টাইপ কভার কিবোর্ডের দাম ১২৯.৯৯ ডলার।
এদিকে, ১০.৮ ইঞ্চি সারফেস ৩-কে খারাপ বলা যাবে না। প্রো সিরিজ থেকে কিছুটা কম শক্তিশালী হলেও মানের দিক দিয়ে মোটেও খারাপ নয় সারফেস ৩।
ট্যাব এবং কিবোর্ডের অপূর্ব সমন্বয় এই টেক জায়ান্টের সারফেস ট্যাব। উইন্ডোজের চলে এটি। সারফেস প্রো ৪ তার পূর্বসুরী সারফেস প্রো ৩-এর চেয়ে বিভিন্ন দিক থেকে উন্নততর হয়েছে। পর্দা ১২.৩ ইঞ্চি, উন্নত স্টাইলাস, নতুন ইন্টেল প্রসেসর এবং দারুণ এক কিবোর্ড রয়েছে এতে। নতুন মডেলটির দাম শুরু হয়েছে ৮৯৯ ডলার থেকে। আর প্রো-টাইপ কভার কিবোর্ডের দাম ১২৯.৯৯ ডলার।
এদিকে, ১০.৮ ইঞ্চি সারফেস ৩-কে খারাপ বলা যাবে না। প্রো সিরিজ থেকে কিছুটা কম শক্তিশালী হলেও মানের দিক দিয়ে মোটেও খারাপ নয় সারফেস ৩।
এমনকি অ্যাপলও সারফেসের গুণে মুগ্ধ হয়ে তার কিছু ফিচার নকল করে। গত বছরের শেষের দিকে অ্যাপল আইপ্যাড প্রো মডেলটি বাজারে ছাড়ে। এতে কিবোর্ড কভার ও বড় স্ক্রিনসহ বেশ কিছু ফিচার যোগ হয়, যা সারফেস প্রো-এরই অনুকরণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সারফেস প্রো সিরিজের ট্যাদব মূলত দুটি ডিভাইসের সমন্বয়- মূল ট্যাব ডিভাইস ও কিবোর্ড। এর সারফেস প্রো ৪ ভার্সনটি গত বছরের অক্টোবরে বাজারে আসে। এ সময়েই ট্যাবটির গুণাগুণ ভোক্তাদের মাঝে সুনাম অর্জন করে।

কিন্তু কিভাবে মাইক্রোসফট এত দারুণ একটি ট্যাবলেট বানাতে সক্ষম হল। এ প্রসঙ্গে প্যানায় সারফেসের প্রথমদিকের ভার্সনের দুর্বলতার কথা মনে করিয়ে দেন। তবে সে দুর্বলতাকে ব্যর্থতা হিসেবে নয় বরং সাফল্যের অনুপ্রেরণা হিসেবেই গ্রহণ করেছিলেন বলে জানান তিনি।
কিন্তু কিভাবে মাইক্রোসফট এত দারুণ একটি ট্যাবলেট বানাতে সক্ষম হল। এ প্রসঙ্গে প্যানায় সারফেসের প্রথমদিকের ভার্সনের দুর্বলতার কথা মনে করিয়ে দেন। তবে সে দুর্বলতাকে ব্যর্থতা হিসেবে নয় বরং সাফল্যের অনুপ্রেরণা হিসেবেই গ্রহণ করেছিলেন বলে জানান তিনি।
প্যানায় বলেন, 'আমরা আমাদের ব্যর্থতা থেকে অনেক বিষয় শিখেছিলাম।' তৃতীয় ভার্সনে অতীতের দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার পর সারফেস প্রোর বাজার অনেকাংশে বৃদ্ধি পায়।



No comments:
Post a Comment